প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৭৯)
ভারতীয়রা সাধারণত সে প্রক্রিয়াটি করতেন তার আদ্যক্ষার সংখ্যাটির শেষে বসিয়ে ঐ প্রক্রিয়াটিকে বোঝাতে চাইতেন। গ্রীষ্টীয় তৃতীয় শতাব্দীতে ডায়োফান্টাস (২৭৫ খ্রীঃ)
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৭)
কুমিনটং ও চীনা কমিউনিস্ট পার্টির অনেক লিডার “হোয়ামপোয়া”-র সামরিক গ্রাজুয়েট ছিলেন ইত্যবসরে, ১৯২০-য়ের দশকে চীনাদের মধ্যে চীনা জাতীয়তাবোধ এবং সাম্রাজ্যবাদবিরোধী
রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -৭)
খ) রাঢ়ী ব্রাহ্মণ-পুত্রেষ্টি যাগ সম্পন্ন জন্য আদিশূর কান্যকুব্জ হইতে সাগ্নিক বেদজ্ঞ পঞ্চ গোত্রিয় পঞ্চ ব্রাহ্মণ বঙ্গদেশে আনেন। তাহাদের নাম দক্ষ,
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-৭৮)
ড্রইংয়ের গতিময়তা ও নমনীয়তা, কনরের ভাষায় ‘গুন্ড মাস্টারদের ড্রইংয়ের কথা মনে করিয়ে দেয়া ডয়লির ‘অ্যান্টিকুইটিজের’ ওপর প্রথম খণ্ডে আলোচনা করেছি।
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৭৮)
পণ্ডিতেরা অনুমান করেন গ্রীষ্টপূর্ব পনেরশ শতাব্দীতে মিশরে আহমীসরা প্রথম যোগ এবং বিয়োগ চিহ্ন ব্যবহার করেন। যাই হোক এ থেকে স্পষ্টই
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৬)
ক্যান্টনের জাতীয়তাবাদী সরকার প্রধান বা ওয়ারলর্ড সুন-ইয়াত-সেন বেইইয়াং সরকারকে চ্যালেঞ্জ করেন। অনিবার্যভাবেই গুণে হয় ক্ষমতার স্বন্দ্ব। শিকাই ইয়ুয়ানের “বেইইয়াং সামরিক
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-৭৭)
এই জমি খাস ছিল এবং জমির রেকর্ডপত্র দেখলে দেখা যাবে এখন তা জবরদখলকারীদের হাতে। নদীর কোনো চিহ্ন নেই। কলকাতা থাকার
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৭৭)
এখানে দ্বিতীয় ঘাতকে বর্গ, তৃতীয় ঘাতকে ঘন, চতুর্থ ঘাতকে বর্গ-বর্গ, যষ্ঠ ঘাতকে ঘন-বর্গ, দ্বাদশ ঘাতকে ঘনবর্গ-বর্গ বলা হয়েছে। শ্লোকটির সংক্ষিপ্ত
মুঘলাই পরোটা কীভাবে ঢাকায় এলো
মুঘলাই পরোটা মূলত মুঘল দরবারের খাবার সংস্কৃতি থেকে এসেছে। ১৬শ শতাব্দী থেকে মুঘল সম্রাটরা দিল্লি, আগ্রা ও পরে বাংলায় নিজেদের রাজনৈতিক
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৫)
‘হান-চীনাদের’ বিশাল অংশ- বিদেশি আক্রমণকারীদের হাত থেকে দেশ রক্ষায় “কিংজ রাজবংশের” অক্ষমতার প্রতি তীব্র বিতৃষ্ণ হয়ে উঠতে থাকে। “বক্সার প্রটোকল”



















