০৯:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ইতিহাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬২)

প্রদীপ কুমার মজুমদার বহুপণ্ডিত আর্যসিদ্ধান্তের উল্লিখিত বৃদ্ধ আর্যভট ও আর্যভটীয় গ্রন্থের কুসুমপুরের আর্যভটকে অভিন্ন বলতে চান। কিন্তু আর্যসিদ্ধান্তের লেখকই বলেছেন

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪১)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বলগেম প্রথা ইনকাদের মত আজতেক সমাজেও ‘বলগেম’ এর প্রথা দেখা যায়। বল গেমকে আজতেকরা নিজেদের ভাষায় বলে লাচলি (Tlachtli)।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬১)

প্রদীপ কুমার মজুমদার বলভদ্রের রচনায় কুসুমপুরের আর্যভটের উদ্ধৃতি থেকে বোঝা যায় আর্যভট এ’র পূর্ববর্তী লোক। কিন্তু বলভদ্রের কাল নির্ণয় সঠিকভাবে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬০)

প্রদীপ কুমার মজুমদার এবার আলবিরূণী প্রদত্ত সব উদ্ধৃতিগুলি বিশ্লেষণ করে দেখা যাক কি পাওয়া যায়। আলবিরূণী ১৫ বার শুধু আর্যভটের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪০)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় সূর্য দেবতা এবং শিকার বা মানুষকে উৎসর্গঃ এই বিশেষ দিনে সূর্য দেবতা (Tona tiuh) একটা সুদৃশ্য মঞ্চের উপর ওঠে।

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৭)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু স্থানীশ্বর থেকে উত্তরে গিয়ে হিউএনচাঙ সম্ভবত হৃষিকেশের কাছে গঙ্গাতীরে উপস্থিত হলেন। গঙ্গার তিনি এই বিবরণ দিয়েছেন-উৎপত্তির কাছে এ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৯)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বিখ্যাত সমাজ ঐতিহাসিক ডায়মণ্ড তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থে এই বিশ্লেষণ যুক্ত করেছেন যে লাতিন আমেরিকা এবং তার অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি নিজেদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৯)

প্রদীপ কুমার মজুমদার প্রথমতঃ ক্যে’র মতবাদ থেকে খুব বেশী নূতন তথ্য পাওয়া যায় না। কারণ কুসুমপুরের আর্যভটের যে সব উদ্ধৃতি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৬)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু মথুরা ছেড়ে হিউএনচাঙ যমুনা নদীর উজানে স্থানীশ্বরে (আধুনিক থানেশ্বর) গেলেন। এ সময়ে যিনি উত্তরভারতের সম্রাট ছিলেন, সেই হর্ষবর্ধনের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৮)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় উল্লিখিত রাত্রিকালীন দেবতা বা প্রধানদের নাম-এর সঙ্গে দিনেরবেলার নাম কিছু মিল আছে। কিন্তু দিনেরবেলার সঙ্গে রাতের দেবতার পার্থক্য হল