০৩:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৪)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ সদ্য-সবুজ গাছপালার আবছায়ায়-ঘেরা জঙ্গলটায় তখন প্রাণের সাড়া জেগেছে। দূরে কোথায় যেন মোরগরা পাল্লা দিয়ে দরাজ গলায়

কোথাও মানুষ ভালো রয়ে গ্যাছে

কোথাও মানুষ ভালো রয়ে গ্যাছে বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কোথাও মানুষ ভালো রয়ে গেছে বলেআজো তার নিশ্বাসের বাতাস নির্মল;যদিও উজীর,কাজী, শহর-কোটালছড়ায় বিষাক্ত ধুলো,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪০)

মনাদা ক্রমে ক্রমে আলিম মোল্লার আমবাগান, শ্মশানঘাটার শেওড়াতলা, লক্ষ্মীপুরের কুরিদের সুপারি-নারিকেল বনে ঘেরা দালান কোঠা, সতর খাদার মিঞাজান মোল্লার চৌচালা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৩)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আরেকটা কোণ থেকে একটা হিংস্র গলায় জবাব এল, ‘আর তো কিছু নয়, খুব কষে বেত খেতে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৯)

মনাদা আমি যেমন মনাদাকে ভালোবাসিতাম, শ্রদ্ধা করিতাম, মনাদাও আমাকে তেমনি ভালোবাসিতেন ও শ্রদ্ধা করিতেন। তিনি আমার সেই বয়সের কবিতাগুলি আমার

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০২)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ অন্ধকারের মধ্যে লোকের নাকডাকার আওয়াজ, কাশির শব্দ আর গা-হাত-পা চুলকনোর ঘস্ঘসানি কানে আসছিল। ওপরের বাস্কে যারা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৮)

মনাদা শ্রীশবাবুর বাসায় থাকিতে তাঁহার দূর-সম্পর্কের ভাইপো মণীন্দ্রমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় চাকরির উমেদারি করিতে সেখানে আসিয়া উঠিলেন। বাড়ির অন্যান্য ছেলেদের মতো

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০১)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ ইতিমধ্যে মাস ছয়েক কেটে গেছে। এপ্রিল মাসের এক রৌদ্রকরোজ্জল দিনে একটা রেলস্টেশন থেকে মা-র নামে একখানা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৭)

ধীরেনদের বাসায় শহরের সব লোকে বলিত, শ্রীশবাবুর মতো এমন কৃপণ লোক কেহই নাই। ফরিদপুর লোন অফিসের মজুত প্রায় সমস্ত টাকাই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৬)

ধীরেনদের বাসায় এমন সময় কিরণদাদার ভগ্নীপতি সুরেনবাবু আসিয়া বাদ সাধিলেন। তিনি তাঁর শাশুড়িকে বলিলেন, “জসীম উদ্দীন মুসলমান। সে উপরতলার ঘরে