
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫৪)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ শেবালভ যদি আমাদের খামুর রোডের দিকে নজর রাখার হুকুম না দিতেন, তাহলে আমরা ওই সময়ে চালা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫৩)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ আর এই সময়টায় নিজের মাথাটাই মনে হয় প্রকাণ্ড বড় হয়ে উঠেছে, হাত দুটোকে মনে হতে থাকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫২)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘পিং!’ শব্দে খ্যাঁক করে উঠল দ্বিতীয় বুলেটটা। তবু তখনও পর্যন্ত কিছুই শুরু হয় নি। সম্ভবত শ্বেতরক্ষীরা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫১)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘তাই তো দেখচি,’ এমন সূরে উত্তর দিলেন শেবালভ যে মনে হল কোনো কারণে বুঝি আমি ওঁকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫০)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ আর কেন জানি না ভাবতেই আমার কেমন অদ্ভুত লাগল, চুবুকের মতো একজন বয়স্ক লোক পাকা-পাকা চুল

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৯)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ আমায় দেখতে পেয়ে শেবালভ বললেন, ‘দাঁড়াও। তোমারে এখেনেই থাকতি হবে। তুমি বরং, বাড়ির চালে চুবুকের কাচে

দূর থেকে দেখা ধুলোমাখা গ্রামটি আসলে ছিল ফুলের বাগান
সারাক্ষণ রিপোর্ট কোরিয়ান কবি শিন কিয়ং-রিম (১৯৩৬–২০২৪)–এর মৃত্যুর এক-বছর পূর্তিতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর মৃতোত্তর কবিতাসংকলন সব জীবই সুন্দর “রেড ড্রাগনফ্লাই” কবিতার কয়েকটি পঙক্তি

জিপার
সুহিতা সুলতানা গ্রীস্মের খরায় ঝলসে যাচ্ছে নদী ও পথ। তৃষ্ণার্ত জনপদে খুলে পড়েছে আর্দশের জিপার!প্রেমহীন দৈত্যর নগরে অচেনা হাওয়ায় উড়ে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৮)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ আর তারপর, বোমাগুলো ফের বেলুটের নিচে আটকে নিয়ে, পিঠের ওপর কোণাকুণিভাবে রাইফেলগুলো ঝুলিয়ে ফেদিয়ার স্কাউটরা তাদের

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৭)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ঘোড়ার খুরের শব্দ, ঘোড়সওয়ারের নালের টুংটাং কিংবা ঘোড়ার চিহিডাক একদম না-করতে দিয়ে চুপিচুপি এগোনোর পক্ষপাতী ছিল