
রবীন্দ্রনাথ
আল মাহমুদ “এ কেমন অন্ধকার বঙ্গদেশ উত্থান রহিত নৈশব্দের মন্ত্রে যেন ডালে আর পাখিও বসে না। নদীগুলো দুঃখময়, নির্পতগ মাটিতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৬)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ফেদিয়া চুপ করে রইল বটে, কিন্তু ওর ধরনধারণে অবজ্ঞার ভাব ফুটে উঠল। দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে চোখ নিচু করে

রবীন্দ্রনাথের পাল্কিবাহকেরা
আসাদ মান্নান বসন্তের বক্ষ ছেড়ে যাত্রা করে দূরন্ত বৈশাখ; এই মাসে বাঙালির প্রিয় কবি রবীন্দ্রনাথের জন্ম হয় –আজ তাঁর শুভ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৯)
নজরুল অল্প সময়ের মধ্যেই কবি তাঁহার লেখা শেষ করিয়া আমার নিকট চলিয়া আসিলেন। আমি অনুরোধ করিলাম, “কী লিখেছেন আগে আমাকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৮)
নজরুল সাধারণ কৌতূহলের বশেই মোজাম্মেল হক সাহেবের সঙ্গে দেখা করিতে গেলাম। তিনি তখন কারমাইকেল হোস্টেলে থাকিতেন। মোজাম্মেল হক সাহেব আমার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৭)
নজরুল রামানন্দবাবুর বাড়ি আবার যাইয়া কড়া নাড়িতেই এক নারী-কণ্ঠের আওয়াজ শুনিতে পাইলাম। তাহার নিকট হইতে চারুবাবুর ঠিকানা লইয়া শিবনারায়ণ দাস

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৬)
নজরুল আবার সেই খবরের কাগজ বিক্রয় করিতে যাই। পথে পথে ‘নায়ক নায়ক’- বলিয়া চিৎকার করি। কণ্ঠস্বর মাঝে মাঝে আমার গৃহগত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৫)
নজরুল জাতীয় বিদ্যালয়ের এই সব মাস্টারের চাইতে আমাদের ফরিদপুরের জেলা-ইস্কুলের দক্ষিণাবাবু কত সুন্দর পড়ান, যোগেনবাবু পণ্ডিত মহাশয় কত ভালো পড়ান।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৪)
নজরুল আমাদের সংসার ছিল দিন আনিয়া দিন খাওয়া। কেহই বেশি উপার্জন করিতে পারিত না। নন-কোঅপারেশন করিয়া তখনকার দিনে আমাদের মতোই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৩)
নজরুল কিন্তু এসব উপদেশ আমার কানে প্রবেশ করিল না। এইভাবে প্রতিদিন সকালে উঠিয়া খবরের কাগজ বিক্রয় করিতে ছুটিতাম। রাস্তায় দাঁড়াইয়া