
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৩)
নজরুল কবি আমাকে সঙ্গে লইয়া চলিলেন তাঁর প্রকাশকের দোকানে। পথে আসিয়া কবি ট্যাক্সি ডাকিলেন। কলেজ স্ট্রীটের কাছে আসিয়া আমাকে ট্যাক্সিতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭০)
সপ্তম পরিচ্ছেদ আহত লোকদের বয়ে আমরা চালাঘরটায় নিয়ে গেলুম। ‘ওদের খিদে পেয়েচে কী?’ মৌমাছি-পালক জানতে চাইলেন। ‘তাইলে, ওদের মাথার নিচে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১২)
হৈরব ও ভৈরব প্রথমে অকারণে নাক ঝাড়ে, তারপর গরুর মতো বড় বড় চোখে তাকায় হৈরব; রোগে রোগে আর বয়েসের ভারে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০২)
নজরুল বাঁশঝাড়ের যে স্থানটিতে কবির বসিবার আসন পাতিয়া দিয়াছিলাম সেই স্থান শূন্য পড়িয়া রহিল। চরের বাতাস আছাড়িবিছাড়ি করিয়া কাঁদিতে লাগিল।

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৯)
সপ্তম পরিচ্ছেদ গাড়ি থামল। চুবুক তাড়াতাড়ি পাইপটা পকেটে পুরে ফেলে চুপিচুপি বললেন: ‘শব্দ শুনে মনে লিচ্ছে সামনে কী যেন ধবধবিয়ে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১১)
হৈরব ও ভৈরব হৈরবের ঘরের উঠোনে দাঁড়িয়ে ঝেড়ে একবার গলা খাঁকারি দেয় গনিমিয়া, ‘কইগো বুইরা, বাইরাও ট্যাকা না লয়া আমি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০১)
নজরুল খবর পাইয়া ফরিদপুরের পুলিশ-সাহেব আমাদের প্রিন্সিপাল মহাশয়ের নিকট পত্র লিখিলেন, “নজরুলের মতিগতি গভর্নমেন্টের বিরুদ্ধে: তিনি তাঁহার বক্তৃতায় সরলমতি ছাত্রদিগকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৮)
সপ্তম পরিচ্ছেদ অসম্ভব মনঃক্ষুন্ন হলুম আমি। চুবুকের কথাগুলো আমাকে অত্যন্ত আঘাত দিয়েছিল, তাই চুপ করে গেলুম। কিন্তু বেশিক্ষণ আবার চুপ

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১০)
হৈরব ও ভৈরব ‘ঈশ্বর, ঈশ্বর আমারে তুইলা নাও’ হৈরব নিজের কাছে কাঁদবে ব’লে পা বিছিয়ে বসে। কতো কথা মনে পড়ে,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০০)
নজরুল মুসলিম সমাজের শ্রেষ্ঠ কবিকে আমার দেশ এইভাবে সম্মান জানাইল। এইজন্যই আধুনিক মুসলিম সমাজে বড় লেখক বা বড় কবির আগমন