০৫:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৮)

বড়ু আমি তো বউ মানুষ। এই আম কোথায় বসিয়া খাইব। করিলাম কি জঙ্গলের মধ্যে যাইয়া আমগুলি খাইয়া হাত-মুখ গাছের পাতায়

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৪)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ যদিও বুকটা ধড়ফড় করছিল তবু তখনই আমার মনের মধ্যে এই চিন্তাটা চমকে গেল যে আমার এই

নিঃস্ব

নিঃস্ব শিবলী আহম্মেদ সুজন   আমি যার জন্যে পাগল, সে অন্যকারো প্রেমে বিভোর, এটা কি মোহ নাকি প্রেম?   তার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৭)

বড়ু দাদি উঠিয়া কেরোসিনের কুপি জ্বালায়। খাবারগুলি নামাইয়া দেই। “এ কিরে ভাই। এই বুঝি সামান্য খাবার? আমি বুড়ো মানুষ এত

রবীন্দ্রনাথের শক্তি

আসাদ মান্নান হঠাৎ রবীন্দ্রনাথ স্বপ্নে এসে গতকাল রাতে আমাকে জড়িয়ে বুকে জানতে চান তাঁর অতি প্রিয় প্রাণের সোনার বাংলা কেন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৩)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘তুমি খাদের ডাইনে উৎরাইয়ের মাথায় যাও,’ চুবুক আমাকে হুকুম করলেন। ‘শাকভ যাক বাঁয়ের উৎরাইয়ের মাথায়। আমি

বালখিল্যগণের উৎপত্তি

রাজশেখর বসু পুরাণে আছে, বালখিল্য মুনিরা বুড়ো আঙুলের মতন লম্বা এবং সংখ্যায় ষাট হাজার। তাঁদের পিতার নাম কুতু, মাতার নাম

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৬)

বড়ু বড়ু তাহাই করিল। তারপর আমাকে যেন খুশি করিবার জন্য একথা সে-কথা কত কথাই বলিল, “ভাই! তোমার শরীরটা যেন খারাপ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৫)

বড়ু সেবার শুনিতে পাইলাম, বড়ুর হাতে গলায় যে কয়খানা সোনার গহনা তার বাপ তাহাকে বিবাহের আগে দিয়াছিল, তাহা চোরে লইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৪)

বড়ু “ঘরে ত আছে লো, ও বউ লো কৌটা ভরা সিন্দুর লো, তুমি উহাই দেইখা পাশইরো রামসাধুরে।” “ও কৌটার সিন্দুর