০৩:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৭)

জোনাকি বলতেন, আর হই ক’রে কাঁদতেন। কাঁদতেও ভালো লাগতো। মনে হতো কতোদিন এমন করে কান্না আসেনি, ক-তো-দি-ন, কতোকাল। সবুজ থালার

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৬)

জোনাকি মাঝেমাঝে মাথায় একটা গামছা ফেলে বাঁশগাঁও থেকে মাইলখানেক পথ ভেঙে দড়িকান্দা পার হয়ে মেঘনার পাড়ে চলে যেতেন, ঘণ্টার পর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮২)

অষ্টম পরিচ্ছেদ বৃদ্ধ এবার একটা তার দিয়ে বোটুকা-গন্ধ-ছড়ানো পাইপের মুখটা খোঁচাতে লাগল। তারপর একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল। ‘সে তো বটেই, ভালো

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৫)

জোনাকি ইচ্ছে হয়, ভালো করে মাথা ভিজাতে। ভরা বালতির ভেতরে মাথা গুঁজে দিতে। অবসন্নতা ক্রমশ কাবু করে ফেলে তাঁকে। অবসন্নতা,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১১)

নজরুল: পরিশিষ্ট কবির সামনে বসিয়া আমি এরূপ ভাবিতেছি ইতিমধ্যে রান্না শেষ হইয়াছে। অর্ধাঙ্গ হইয়া ভাবি এখন উঠিতে পারেন না। তাঁহার

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮১)

অষ্টম পরিচ্ছেদ ‘বোসো, বোসো,’ সোফাটা দেখিয়ে বৃদ্ধ বলল। ‘এখানে আমি একাই থাকি, বুঝেছ। অনেক কাল বাড়িতে অতিথ-জন আসে না। চাষীরা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৪)

জোনাকি রাগে অন্ধ হয়ে মরিয়মের দিকে তেড়ে যেতেই নাগা ঝাঁপিয়ে পড়ে আবুল হোসেনকে চেপে ধরলো। ‘বেশি বাড়াবাড়ি করলে এমনি করে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১০)

নজরুল: পরিশিষ্ট এই খবর জানিতে পারিয়া আমি তো আকাশ হইতে পাড়িলাম। কবিপুত্রকে বলিলাম, “করিয়াছ কি? যেখানে আমি প্রকাশকদের কাছে ২৫%

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮০)

অষ্টম পরিচ্ছেদ কাঁধে আবার রাইফেলটা ঝুলিয়ে নিতে-নিতে চুবুক কৌতূহলের সঙ্গে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনে কে?’ ‘আমি কি আগে জিজ্ঞেসা করতে পারি,

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৩)

জোনাকি আবুল হোসেন কিছু একটা ভাবলেন। তারপর এগিয়ে এসে বললেন, ‘বুলু তুমি ভেতরে যাও- বুলুকে ভেতরে পাঠিয়ে নাগার মুখোমুখি এসে