০৩:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০১)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ ইতিমধ্যে মাস ছয়েক কেটে গেছে। এপ্রিল মাসের এক রৌদ্রকরোজ্জল দিনে একটা রেলস্টেশন থেকে মা-র নামে একখানা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৭)

ধীরেনদের বাসায় শহরের সব লোকে বলিত, শ্রীশবাবুর মতো এমন কৃপণ লোক কেহই নাই। ফরিদপুর লোন অফিসের মজুত প্রায় সমস্ত টাকাই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৬)

ধীরেনদের বাসায় এমন সময় কিরণদাদার ভগ্নীপতি সুরেনবাবু আসিয়া বাদ সাধিলেন। তিনি তাঁর শাশুড়িকে বলিলেন, “জসীম উদ্দীন মুসলমান। সে উপরতলার ঘরে

বড় বেশি প্রিয় তুমি

বড় বেশি প্রিয় তুমি ডায়ানা মারি ডেলগাডো যখনই তোমাকে ডাকা হয়, তুমি বলো যত দূর হয় তুমি যাবে। আমি ভয় পাই যে

রোমাঞ্চকর সময় (শেষ-পর্ব)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ তিনজন সশস্ত্র মজুরকে সঙ্গে নিয়ে কোরচাগিন আবার ওখানে এলেন। ওদের বললেন, ‘তাড়াতাড়ি চলি যাও ভাই। ওখেনে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৫)

ধীরেনদের বাসায় পুলিশ ইন্সপেক্টরেরা কাহারও বিরুদ্ধে মিথ্যা মোকদ্দমা সাজাইয়া আনিলে তাহার প্রতি তিনি মারমুখী হইতেন। একবার এক ইন্সপেক্টর কোনো মামলায়

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৪)

ধীরেনদের বাসায় পরদিন হইতে রোগিণীর যাহা যাহা কাজ-ঔষধ খাওয়ানো, মাথা ধোয়ানো সবকিছু আমার উপর পড়িল। সকালে ঠাকুর বাটি ভরিয়া বার্লি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৩)

ধীরেনদের বাসায় এই ভদ্রমহিলা ছিলেন কলিকাতার মেয়ে। তাঁর দেশে হয়তো মুচি মোছলমান কথাটি একসঙ্গে ব্যবহৃত হইত। সেই অভ্যাসমতোই তিনি উহা

আমরা আলাদা হই না

হান কাং জেজু দ্বীপে প্রায় সকল দর্শক বিমানের মাধ্যমে পৌঁছান। রানওয়েতে অবতরণ করার সময়, কৃষ্ণবর্ণ বাসাল্ট পাথরের ধারে সমুদ্র ফেনা তৈরি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩২)

ধীরেনদের বাসায় এই সুন্দর মেয়েটির অসুখে তাহার ভাই-বোন মাতা-পিতা কেহই সেবা করিতে আসিল না। তাহারা কেহ রোগীর সেবা করিতেও জানিত