০৪:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৬)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ মনে হত, সুতোয় লাগানোর জন্যে ব্যবহার করার সময় ধারালো মোমের কানায় লেগে ক্ষতবিক্ষত হাতের ঘা ওঁর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৫)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ টেবিলে আন্তে-আন্তে আঙুলের টোকা দিতে-দিতে কম্যান্ডার প্রস্তাবটা নিয়ে ভাবতে লাগলেন। পরে বললেন: ‘ঠিক আচে। চুবুক, তুমি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬২)

সুবোধ ডাক্তার কতদিন ডাক্তারবাবুর সঙ্গে তাঁহার রোগীর বাড়ি গিয়াছি। একবার আমাদের গ্রামের একটি চাষীর বাড়িতে যাইয়া দেখিলাম ভিজা স্যাঁতসেঁতে মেঝের

না-জায়িজ সওয়াল

আবু ইসহাক আরবির শিক্ষক মৌলবি সাহেব দশম শ্রেণীর আরবির ক্লাস নিতে আসছেন। তাঁর এক হাতে আরবির পাঠ্য বই, অন্য হাতে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬১)

সুবোধ ডাক্তার ডাক্তারবাবুর কথাগুলি এমনই স্নেহপূর্ণ আর হৃদ্যতা-মাখানো যে পরদিন হইতে আমি আবার যাইয়া মোনা মল্লিককে দেখাশুনা করিতে লাগিলাম। অসুখ

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৪)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ কাঁড়েঘরটায় না-ঢোকা পর্যন্ত লোকটিকে ভালো করে দেখতে পাই নি। এবার লক্ষর বাতির আবছা আলোয় ঠাহর করে

স্বয়ম্বরা

রাজশেখর বসু চাটুজ্যেমশায় পাঁজি দেখিয়া বলিলেন-‘রাত্রি ন-টা সাতান্ন মিনিট গতে অম্বরাচা নিবৃত্তি। তার আগে এই বৃষ্টি থামবে না। এখন তো

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬০)

সুবোধ ডাক্তার আমি রোজ যাইয়া মোনা মল্লিককে দেখাশুনা করিতে লাগিলাম। ডাক্তারের নির্দেশমতো প্রতিদিন তাহাকে ডুস দিয়া পায়খানা করাইতে হইত। গরম

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৩)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ঘোড়ার রেকাবের ওপর তখনও একটা পা রেখে লোকটি বললেন, ‘একজন লোকেরে? তা, কে সে?’ ‘ও কইচে,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৯)

সুবোধ ডাক্তার ডাক্তারবাবুর নির্দেশমত প্রতিদিন সকালে আসিয়া হাইড্রোজেন প্যারাকসাইড দিয়া বৃদ্ধার ক্ষতস্থান পরিষ্কার করিয়া বোরিক কটন দিয়া বাঁধিয়া দেই, হাতের