০২:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
ঢাকা-খুলনাসহ ১৫ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ ব্যাংকঅ্যাশিওরেন্স: শোকাহত পরিবারের পাশে দ্রুত সহায়তা মুজিব ‘স্বঘোষিত রাষ্ট্রপতি’, হাসিনা ‘বাকশাল আদর্শের অনুসারী’: সালাহউদ্দিন ব্র্যাক ব্যাংক ও আইডিকলের যৌথ অর্থায়নে পাবনায় ৬৪.৫৫ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প ইসলামী ব্যাংকের সহযোগিতায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হচ্ছে অনলাইন ফি পরিশোধের যুগ হবিগঞ্জে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে কলেজছাত্রী আটক চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তির মৃত্যু পাকিস্তানের জয়গান: আবরারের ঘূর্ণিতে বিধ্বস্ত দক্ষিণ আফ্রিকা, ২–১ ব্যবধানে সিরিজ জয় রমনা গির্জায় ককটেল হামলায় উদ্বেগ: খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান কেন পৃথিবী জুড়ে ঘূর্ণিঝড় আগের থেকে বেশি হচ্ছেঃ বাংলাদেশ, ফিলিপাইন ও জাপান বিপদের মুখে
সাহিত্য

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫)

হৈরব ও ভৈরব ‘এ-রে, কিনা বাজান! চ্যাট বাজাইছি! হৈরব হইলো ইয়া, লোম! যহন মনিষ্যি আছিলো না, তহন বাজনা আছিল; পর্বত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৬)

নজরুল একদিন মহাত্মা গান্ধির সামনে নজরুল তাঁর ‘ঘোর ঘোর ঘোর ঘোররে আমার সাধের চরকা ঘোর’ গানটি গাহিলেন। গান্ধিজি গান শুনিয়া

স্রোতেরা কালনাগিনী

স্রোতেরা কালনাগিনী স্বদেশ রায় ঘুটঘুটে অন্ধকার মাঝে মাঝে নামে কালিন্দির বুকে তখন নদীর জলের স্রোতেরা কালনাগিনী হয়— তাদের নিঃশ্বাসে নামে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৩)

সপ্তম পরিচ্ছেদ এমন সময় চুবুক কাছে এসে দাঁড়ালেন। বললুম, ‘বসুন। চা খাবেন নাকি একটু?’ ‘সময় নেই। বরিস, যাবে নাকি আমার

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪)

হৈরব ও ভৈরব ‘ঠিকোই, ঠিকোই, সাধ হইতো সবতেরে রানী কইরা রাখি, তর বউঠাইনে চাইলে তবে না স্যান, হ্যা যদি জাগা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৫)

নজরুল সেদিন কবির আগমনে বালুচরের কৃষাণ-পল্লীতে সাড়া পড়িয়া গেল। ওপাড়া হইতে আজগর ফকিরকে খবর দেওয় হইল, চর-কেষ্টপুরের মথুর ফকিরও আসিলেন।

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬২)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আমি বললুম, ‘বাচ্চা বেদে, তুমি আমাদের সঙ্গে আসতে গেলে কেন? তোমার জাতভাইদের তো ফৌজে যোগ দিতে ডাকা হয়

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩)

হৈরব ও ভৈরব দলছুট তাতানো হাওয়া হৈরবের চারপাশে ঘুরপাক খায় কয়েকটা মড়মড়ে বৌনার পাতা খর্থর করে বাজনা তোলে। ভৈরবের হাতের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৪)

নজরুল অল্পক্ষণ পরেই কবি ঘড়ি দেখিয়া বলিলেন, “আমাকে এখন হুগলি যেতে হবে।” আগাইয়া গিয়া বলিলাম, “আমি বহুদূর থেকে আপনার সঙ্গে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬১)

সপ্তম পরিচ্ছেদ দিন দুই পরে বাচ্চা বেদে একটু ভালো বোধ করতে লাগল। সন্ধেবেলা আমি যখন ওর কাছে গিয়ে বসলুম, দেখলুম