০১:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
ইতিহাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৩)

অর্থাৎ,আধুনিক গণিতের ভাষায় বলতে গেলে চতুর্বেদাচার্য এ সম্পর্কে উদাহরণে বলেছেন: সত্রিভাগং তথা সার্ধং রূপং ষড়ভাগ সংযুক্তম্। একীকৃতং ভবেক্তিং স্বং রূপত্রসমন্বিতম্

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৪)

রাধানাথের পক্ষীয়েরা যখন অবগত হইল যে, গঙ্গাগোবিন্দের নিকট গবর্ণর জেনারেল, পরামর্শ জিজ্ঞাসা করিয়াছেন এবং তাঁহার ও তাঁহার পুত্র প্রাণকৃষ্ণের হস্তে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৭)

এরা নির্দোষ পূতচরিত্র। ভারতের সব প্রদেশের লোকই এদের ভক্তি করে। সমস্ত ভারতের এরা আদর্শ। এ সঙ্ঘারামের নিয়মগুলি খুব কঠোর আর

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭২)

ক্যালেণ্ডার বা বর্ষপঞ্জী মায়া এবং আজতেকদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিল  এবং কিছুটা অমিলের একটি ক্ষেত্র হল ক্যালেণ্ডার বা বর্ষপঞ্জী। আজতেকদের বর্ষপঞ্জী

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯২)

ভগ্নাংশের প্রাথমিক নিয়মাদি ভগ্নাংশ সম্পর্কে প্রথম আর্যভটের পরবর্তী সকলেই কিছু না কিছু আলোচনা করেছেন। এদের মধ্যে আবার অনেকেই ভগ্নাংশের প্রাথমিক

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৩)

ইহাদের মধ্যে বিবাদ উপস্থিত হওয়ায়, অবশেষে সকাউন্সিল গবর্ণর জেনারেলের উপর বিবাদ মীমাংসার ভার পতিত হয়। বলা বাহুল্য, গবর্ণর জেনারেল গঙ্গাগোবিন্দকে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৬)

নালন্দা আমাদের কিছু সৌভাগ্যবশতঃ চৈনিক পরিব্রাজকরা মুসলমান আক্রমণের প্রায় অব্যবহিত পূর্বে ভারতে এসে ভারতীয় সভ্যতার কিছু কিছু বিবরণ দিয়ে গিয়েছেন।

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭১)

রক্ত দেওয়ার প্রথা মায়া, আজতেক এবং ইনকা সভ্যতার একটি সাধারণ মিল দেখা যায় সাধারণত মানুষের দেহ থেকে রক্ত দেওয়ার প্রথার

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯১)

অনুবাদ নিষ্প্রয়োজন। (৬) ভাগমাতৃ-এ সম্পর্কে স্পষ্ট করে আলোচনা করেছেন শ্রীধরাচার্য ও মহাবীরাচার্য। শ্রীধরাচার্য বলেছেন: ভাগাদীনাং যক্ষাং সভৃতির্ভবতি ভাগমাতা সা তস্যাং

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০২)

শম্ভুচন্দ্রের মুখে – তদীয় পিতা ও কর্মচারিগণ কর্তৃক স্বীয় নিন্দাবাদশ্রবণে সিংহ ক্রুদ্ধ সিংহের ন্যায় কৃষ্ণচন্দ্রের সমস্ত প্রার্থনা নিষ্ফল করিয়া, শম্ভুচন্দ্রকে