০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
ইতিহাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৬)

প্রদীপ কুমার মজুমদার ডঃ দত্ত’ মনে করেন নাচাই, গ্রন্থনামের সঠিক পাঠোদ্ধার করতে পারেন নি এবং এটিকে AL-ntf বলে ধরে নিয়েছেন।

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৩)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙ বলেন, শাকল থেকে পূর্বে, সর্বত্র পথে বহু ‘পুণ্যশালা’ আছে। সেখানে অনাথ আতুরদের বিনামূল্যে ভোজ্য ও ঔষধ বিতরণ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৫)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সমাজে ক্যালেণ্ডার-এর গুরুত্ব অনেকটাই মায়া ও ইনকাদের সমান। ধর্মের মূল প্রাণকেন্দ্র রয়েছে ক্যালেণ্ডার বা বর্ষপঞ্জী। সাধারণভাবে আজতেকদের মধ্যে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৫)

প্রদীপ কুমার মজুমদার আলবিরূণী তাঁর গ্রন্থে আর্যভট ও তাঁর শিষ্যগণের প্রশংসা করেন এবং ব্রহ্মগুপ্তের আর্যভট সম্পর্কে কঠোর সমালোচনাকেই দোষারোপ করেছেন।

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭২)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু কাশ্মীর ছেড়ে হিউএনচাঙ গঙ্গাতীরের দিকে অগ্রসর হলেন।প্রথমে এলেন শাকলে (বর্তমান শিয়ালকোট)। হিউএনচাঙের পাঁচ শত বছর আগে এখানে গ্রীকদের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৪)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্মীয় কাজ-এর সামাজিক শ্রেণিবিভাজনটিও আজতেক সমাজে লক্ষ্য করবার মত। উল্লেখিত কাজের নীচে আরকেটি স্তর আছে। এই স্তরের পুরোহিতগণ মন্দির-এর

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৪)

প্রদীপ কুমার মজুমদার আলবিরূণী আর্যভট রচিত দশগীতিকা আর্যাঃশত ও তন্ত্রের কথা উল্লেখ করেছেন। তবে কোনটি কার লেখা (দুই আর্যভটের মধ্যে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭১)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙ এখানেআরও অনেক বিশিষ্ট পণ্ডিতের সাক্ষাৎ পান। ভারতীয় পণ্ডিতদের বিদ্যাবত্তায় তিনি চমৎকৃত হন। এইভাবে তিনি কাশ্মীরে পুরা দুই

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৩)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই দেবতার নীচে আছেন মেক্সিকাত (Mexicat) তেওহুয়াতজিন (Teahuatzin)। এই দেবতা সাধারণভাবে ধর্মীয় কাজগুলির পর্যবেক্ষণ করেন। এই সঙ্গে তিনি গণ্ডগোল,

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৩)

প্রদীপ কুমার মজুমদার এবং লক্ষণীয় যে পাশ্চাত্যদেশের কয়েকজন গণিত ঐতিহাসিক আছেন যাঁরা ভারতীয় গণিতশাস্ত্রের প্রাচীনত্ব ও ঐতিহ্যকে খাটো করে দেখানোর