০৩:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৫)

সেজদি বাড়ির ঠাকুর চাকর হইতে আরম্ভ করিয়া ভাই-বোন বাপ-মা এমনকি পাড়া-প্রতিবেশীরা পর্যন্ত এই মেয়েটিকে সবচাইতে আপনার বলিয়া ভাবিত। খাতা-কলম লইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৪)

সেজদি জ্বরের ঘোরে যেদিন দিদি প্রলাপ বকিতে লাগিলেন, ডাক্তার বলিলেন, “রোগিণীর মাথায় বরফের আইস-ব্যাগ দিতে হইবে।” ফরিদপুরে তখন বরফ পাওয়া

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৭)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ রাত্তির পর্যন্ত জঙ্গলে এদিক-সেদিক ঘুরে বেড়ালুম আমি। জঙ্গলটা একেবারে বিজন ছিল না। কেননা, সারা জঙ্গলে এখানে-ওখানে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৩)

সেজদি সেজদি ছিলেন আমার আরও আপনজন। তাঁর কথা লিখিতে আমার দুই চক্ষু অশ্রুভারাক্রান্ত হইয়া উঠে। কত ভাবে কত কৌশলেই যে

নিশিডাক

নিশিডাক আল মাহমুদ তার আহবান ছিলো নিশিডাকের শিসতোলা তীব্র বাঁশির মত। প্রতিটি মানুষের রক্তবাহী শিরায় কাঁপন দিয়ে তা বাজতো নদীগুলো

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৬)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ এই সময়ে আমার পেছন দিকে কুকুরের গর্গর আওয়াজ আর মানুষের পায়ের শব্দ পেলুম। ফিরে দেখলুম, একটি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪২)

মেজদি আর সেজদি ধীরেনের দুই দিদি, মৃণালিনী দেবী আর পঙ্কজিনী দেবী। ইহারা দুই বোন যমজ। একজনকে আর একজন হইতে পৃথক

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৫)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ হঠাৎ তিমুক্কা শকিনের কথা মনে পড়ায় না-হেসে থাকতে পারলুম না। ও এই টিটু পাখির নাম দিয়েছিল

বসন্তের বনানী

বসন্তের বনানী ফয়সাল আহমেদ কেউ চলে গাড়ি তে, কেউ বাইসাইকেলে। বসন্তের এই নির্মম রুপ! নতুনরা কান্ডে, বৃদ্ধরা মাটিতে! শহর হোক

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪১)

মনাদা পরদিন ভোর না হইতেই আমি কিছু জিকার আঠা লইয়া উকিল লাইব্রেরির নোটিসবোর্ডে সেই প্রতিবাদপত্র আটকাইয়া দিয়া আসিলাম। তাহা পড়িয়া