০৬:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ইরান ইউরেনিয়াম সরিয়ে নিয়েছে এমন কোনো গোয়েন্দা তথ্য নেই: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জগন্নাথ মন্দির আর প্রসাদ বিতরণ নিয়ে কেন রাজনৈতিক বিতর্ক পশ্চিমবঙ্গে? মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ও গঙ্গা জলচুক্তি নবায়ন নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া ইকোনমিস্টের প্রতিবেদন: বাংলাদেশের বড় একটি ভুল, প্রতিশোধ বনাম সংস্কার সাকিব আল হাসান: বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের এক অমর কিংবদন্তি বাংলা নাটকের সুপারস্টার অপূর্বের জন্মদিন আজ শিবসা নদী: শতবর্ষী এক প্রাণপ্রবাহ ও তার সুন্দরবনের প্রভাব ইরান যুদ্ধ ও ‘ট্রাম্প নীতি’ চীনের বহুমুখী বিশ্ব দৃষ্টিভঙ্গিকে ঘোলাটে করে দিচ্ছে আসিয়ান এখন আর কেবল বৈশ্বিক পুঁজির নীরব গ্রাহক নয় প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৯)
সাহিত্য

নির্মলেন্দু গুণ: শব্দে স্বাধীনতা নির্মাণের কবি

বাংলা সাহিত্যে নির্মলেন্দু গুণ এমন এক কণ্ঠস্বর, যিনি শুধু প্রেম কিংবা প্রকৃতির কবি নন, বরং গণমানুষের বেদনা, রাষ্ট্রের সংঘাত, সংগ্রামের দীর্ঘ রেখা ও স্বপ্নের

শতবর্ষের আলোকবর্তিকা: সুফিয়া কামাল—কবিতা, নারী-অধিকার, মুক্তিযুদ্ধ ও প্রগতিশীল আন্দোলন

বাংলা সাহিত্য ও বাংলাদেশের প্রগতিশীল রাজনৈতিক ইতিহাসের যে স্বর্ণোজ্জ্বল অধ্যায়গুলো আজও আলো জ্বেলে রাখে, কবি সুফিয়া কামালের জীবন ও কর্ম

প্রফুল্ল রায়: জনমানুষের সাহিত্যের কণ্ঠস্বর

বাংলা কথাসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক প্রফুল্ল রায় প্রয়াত হয়েছেন। ১৯৩৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর, পূর্ববঙ্গের বিক্রমপুর জেলার আটপাড়া গ্রামে জন্ম নেওয়া এই

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৭)

হৈরব ও ভৈরব ‘করছ কি করছ কি, তর মাতা বিগরাইছেনি ভৈরব, চিল্লাস ক্যান?’ ভৈরবের চোখ থেকে আগুন ঠিকরে বের হয়,

এই গ্রীষ্মে যে বইগুলো হাতে নিন

জীবনী ও স্মৃতিকথা Buckley — Sam Tanenhaus বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল রাজনীতিকে প্রাণ ফিরিয়ে দেন উইলিয়াম বাকলি। বাছবিচারহীন তর্কপ্রিয়তা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৬)

হৈরব ও ভৈরব মাঠঘাট চড়বড় ক’রে বাজতে থাকে। হাওয়ার গায়ে এতোক্ষণ যে ভ্যাপসা গরমের ঝাঁঝ লেগে ছিলো ধীরে ধীরে তা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৬)

নজরুল এই বলিয়া খালা-আম্মা কাঁদিতে লাগিলেন। আমি বলিলাম, “খালা-আম্মা। কাঁদবেন না। একদিন সত্য উদঘাটিত হবেই।” খালা-আম্মা আমার হাত ধরিয়া টানিয়া

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৫)

হৈরব ও ভৈরব ‘আমারেনি হে কামলা ঠাউরাইছে-‘ ভৈরব আহত গলায় বলে, ‘আমাগোর কুনো ইজ্জত নাই!’ ‘ই-রে, কিনা ইজ্জতখান! আইছে একখান

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৫)

নজরুল আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরূপে দেখিয়া কবি কত সুখী হইলেন। তিনি আমার কানে কানে বলিলেন, “মায়েরা ছেলেদের প্রতি যে স্নেহ-মমতা ধারণ

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৪)

হৈরব ও ভৈরব ‘কইকি, বিষয়-সম্পত্তি বেইচ্চালাও-‘ হৈরব বলে, ‘রইছে তো যেমুন এই ভিটিবাড়িটুকুন আর দেড়কানি জমি-‘ ‘লাগলে ট্যাকা লও’ ‘ঘরবাড়ি