
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৩)
নজরুল কিন্তু এসব উপদেশ আমার কানে প্রবেশ করিল না। এইভাবে প্রতিদিন সকালে উঠিয়া খবরের কাগজ বিক্রয় করিতে ছুটিতাম। রাস্তায় দাঁড়াইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮২)
নজরুল প্রত্যেক ঘর হইতে পাখার শব্দ আসিত, আর মাঝে মাঝে ছারপোকা মারার শব্দ শোনা যাইত। তাছাড়া প্রত্যেক ঘরের মেয়েরা সূক্ষ্মভাবে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮১)
নজরুল পদ্মানদীর তীরে আমাদের বাড়ি। সেই নদীর তীরে বসিয়া নানা রকমের কবিতা লিখিতাম, গান লিখিতাম, গল্প লিখিতাম। বন্ধুরা কেউ সে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৫)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ এই পর্যন্ত বলে ফেদিয়া ঘন ঘন নিশ্বাস ফেলতে লাগল যেন সেইমাত্র ও ষাঁড়টার হাত থেকে উদ্ধার

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৪)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘আরে ও তো স্বপন সত্যি না!’ একগাল হেসে বলল ফেদিয়া সির্ত্সভ। ‘তাইলে একটা সত্যি গপ্পো কব?

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৩)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ আর দেখি ডিরেক্টর-সায়েব লিজেই গাড়ি থেকে নেমে সেলাম ঠুকি আমারে কচ্চে: ‘শোন, বারুদ-ফাটাইওয়ালা মালিগিন, তুমি আমার

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪২)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ওই সময়ে বহু কমরেডের অন্তরঙ্গ পরিচয় পেয়েছিলাম আমি। রাত্রে পাহারার ডিউটি দিতে-দিতে, সন্ধেবেলায় আগুনের কুণ্ড জালিয়ে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪১)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ রাশিয়া আর জার্মানির মধ্যে বহুদিন আগেই শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়ে গিয়েছিল, অথচ তখনও ইউক্রেন আর দোবাস অঞ্চল

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪০)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ অবাক হয়ে আমি ভাস্কার দিকে তাকিয়ে ছিলুম। ওর বোকাটে লাল মুখখানা আর আনাড়ির মতো নড়াচড়ার ভঙ্গি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৯)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ গাছের ঝলমলে সবুজ পাতায় তখন ফুটন্ত পাখি-চেরিফুলের গন্ধ। বিশ্রাম পাওয়ায় আমাদের বাহিনীর লোকজনেরও বেশ হাসিখুশি ভাব।