০৫:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ইরান ইউরেনিয়াম সরিয়ে নিয়েছে এমন কোনো গোয়েন্দা তথ্য নেই: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জগন্নাথ মন্দির আর প্রসাদ বিতরণ নিয়ে কেন রাজনৈতিক বিতর্ক পশ্চিমবঙ্গে? মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ও গঙ্গা জলচুক্তি নবায়ন নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া ইকোনমিস্টের প্রতিবেদন: বাংলাদেশের বড় একটি ভুল, প্রতিশোধ বনাম সংস্কার সাকিব আল হাসান: বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের এক অমর কিংবদন্তি বাংলা নাটকের সুপারস্টার অপূর্বের জন্মদিন আজ শিবসা নদী: শতবর্ষী এক প্রাণপ্রবাহ ও তার সুন্দরবনের প্রভাব ইরান যুদ্ধ ও ‘ট্রাম্প নীতি’ চীনের বহুমুখী বিশ্ব দৃষ্টিভঙ্গিকে ঘোলাটে করে দিচ্ছে আসিয়ান এখন আর কেবল বৈশ্বিক পুঁজির নীরব গ্রাহক নয় প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৯)
সাহিত্য

রবীন্দ্রনাথের শক্তি

আসাদ মান্নান হঠাৎ রবীন্দ্রনাথ স্বপ্নে এসে গতকাল রাতে আমাকে জড়িয়ে বুকে জানতে চান তাঁর অতি প্রিয় প্রাণের সোনার বাংলা কেন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৩)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘তুমি খাদের ডাইনে উৎরাইয়ের মাথায় যাও,’ চুবুক আমাকে হুকুম করলেন। ‘শাকভ যাক বাঁয়ের উৎরাইয়ের মাথায়। আমি

বালখিল্যগণের উৎপত্তি

রাজশেখর বসু পুরাণে আছে, বালখিল্য মুনিরা বুড়ো আঙুলের মতন লম্বা এবং সংখ্যায় ষাট হাজার। তাঁদের পিতার নাম কুতু, মাতার নাম

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৬)

বড়ু বড়ু তাহাই করিল। তারপর আমাকে যেন খুশি করিবার জন্য একথা সে-কথা কত কথাই বলিল, “ভাই! তোমার শরীরটা যেন খারাপ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৫)

বড়ু সেবার শুনিতে পাইলাম, বড়ুর হাতে গলায় যে কয়খানা সোনার গহনা তার বাপ তাহাকে বিবাহের আগে দিয়াছিল, তাহা চোরে লইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৪)

বড়ু “ঘরে ত আছে লো, ও বউ লো কৌটা ভরা সিন্দুর লো, তুমি উহাই দেইখা পাশইরো রামসাধুরে।” “ও কৌটার সিন্দুর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৩)

বড়ু কোনো কোনোদিন আসিয়া দেখিতাম, সে উঠানের এক কোণে রান্না করিতেছে। আমি অদূরে পিঁড়ি পাতিয়া বসিতাম। উনানে দাউদাউ করিয়া আগুন

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭২)

বড়ু সেদিন তাহারা আরও কি কি গান গাহিয়াছিল মনে নাই। বাড়ি ফিরিতে ফিরিতে কেবলই মনে হইতেছিল, এই অভাগিনী ভানু নামের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭১)

বড়ু ইহারও বহুদিন পরে। তখন আমি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম এ পড়ি। যখনই আমি দেশে আসিতাম গ্রামের প্রত্যেকটি বাড়িতে যাইতাম। সেবার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭০)

তেহের ফকির দাউদাউ করিয়া ধামাইলের কাঠ জ্বলিতে লাগিল। ফকির তখন হাতে সুন্দরী কাঠের একখানা রুল লইয়া সেই আগুনের চারিদিকে ঘুরিতে