১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৭)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আমি কী ভাবছিলুম চুবুককে খুলে বললুম। আশা করছিলুম, বলশেভিকদের সঙ্গে আমার ভাগ্যকে জড়িয়ে ফেলার জন্যে চুবুক আমার বুদ্ধিমত্তা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৯)

হৈরব ও ভৈরব ‘ধর যেমুন আতকা মইরা গ্যালাম, গনিডাকতোরের ট্যাকাটা যেমনেই হউক মিটায়া দিছ, বহুত পাইবো হ্যায়, তরগিয়া চাইরশোর কিছু

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৯)

নজরুল কিন্তু কে কাহার কথা শোনে। কবি আবৃত্তি করিয়াই চলিয়াছেন। তখন আমি মরিয়া হইয়া সবাইকে শুনাইয়া বলিলাম, “আপনারা কবির কবিতা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৬)

সপ্তম পরিচ্ছেদ শুনে বাবা হাসতে শুরু করে দিলেন। আর আমাকে কী যেন বোঝানোর চেষ্টা করতে লাগলেন। উনি কী যে আমায়

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৮)

হৈরব ও ভৈরব সবেমাত্র বায়নার টাকা পেয়েছে অমনি ভোজবাজির মতো গনিমিয়া এসে হাজির, ‘ট্যাকা পাইছ?’ ‘পাইছি, বহুৎ কম-‘ ‘তালিবালি কইরো

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৫)

সপ্তম পরিচ্ছেদ যে-জঙ্গলের পথে আমরা তখন যাচ্ছিলুম সেটা আসলে ছিল ছোট্ট একটা বন। কিন্তু সেই বিরল-গাছপালা, অর্ধেক কেটে সাফ-করে-ফেলা বনটাকেই

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৭)

হৈরব ও ভৈরব তার মা বলে ছিঃ, তার ভাই বলে ছিঃ, তার পিসি বলে ছিঃ বলো ছিঃ করো, আর হৈরব

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৮)

নজরুল একদিন গ্রীষ্মকালে হঠাৎ কবি আমার পদ্মাতীরের বাড়ি আসিয়া উপস্থিত। তিনি কেন্দ্রীয় আইনসভার সভ্য হইবার জন্য দাঁড়াইয়াছেন। এই উপলক্ষে ফরিদপুরে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৪)

সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘আরে, চুবুক, নিশ্চয়ই যাব। আপনার সঙ্গে আমি যে-কোনো জায়গায় যেতে প্রস্তুত। আচ্ছা, ওখান থেকে আমরা কোথায় যাব? আবার

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৬)

হৈরব ও ভৈরব মাঠ ঘাটে রোদ খাঁ খাঁ করে, রোদময় চিলের চিৎকার। এক একবার বিস্তীর্ণ দুপুর ঝনঝন ক’রে বেজে ওঠে।