০৩:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
ডেমোক্র্যাটদের নীতির ব্যর্থতা যেভাবে মামদানিকে জয়ী করল মার্কো রুবিওর উপস্থিতিতে ডিআরসি-রুয়ান্ডা শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর কংগ্রেসের বহু নেতা ইন্দিরা জি ও জেপি-র সংলাপ চেয়েছিলেন, তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল তা হতে দেয়নি হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩২) ট্রাম্পের বিপরীতে, প্রাচীন চীন এর শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৭) সমুদ্রের ওপার থেকে নতুন স্বপ্ন: তাইওয়ান তরুণদের ফুচিয়ানে নতুন জীবনগাঁথা ব্যর্থ কলম্বো, গলের লড়াই -এ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ঘরে জয় কেন ? ‘আকাশ হয়ে যাই’ মিউজিক ভিডিতে প্রশংসিত পূর্ণিমা বৃষ্টি সাউথ চায়নান মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন: ইরান আক্রমনে লাভ ক্ষতি
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৯)

সপ্তম পরিচ্ছেদ গাড়ি থামল। চুবুক তাড়াতাড়ি পাইপটা পকেটে পুরে ফেলে চুপিচুপি বললেন: ‘শব্দ শুনে মনে লিচ্ছে সামনে কী যেন ধবধবিয়ে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১১)

হৈরব ও ভৈরব হৈরবের ঘরের উঠোনে দাঁড়িয়ে ঝেড়ে একবার গলা খাঁকারি দেয় গনিমিয়া, ‘কইগো বুইরা, বাইরাও ট্যাকা না লয়া আমি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০১)

নজরুল খবর পাইয়া ফরিদপুরের পুলিশ-সাহেব আমাদের প্রিন্সিপাল মহাশয়ের নিকট পত্র লিখিলেন, “নজরুলের মতিগতি গভর্নমেন্টের বিরুদ্ধে: তিনি তাঁহার বক্তৃতায় সরলমতি ছাত্রদিগকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৮)

সপ্তম পরিচ্ছেদ অসম্ভব মনঃক্ষুন্ন হলুম আমি। চুবুকের কথাগুলো আমাকে অত্যন্ত আঘাত দিয়েছিল, তাই চুপ করে গেলুম। কিন্তু বেশিক্ষণ আবার চুপ

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১০)

হৈরব ও ভৈরব ‘ঈশ্বর, ঈশ্বর আমারে তুইলা নাও’ হৈরব নিজের কাছে কাঁদবে ব’লে পা বিছিয়ে বসে। কতো কথা মনে পড়ে,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০০)

নজরুল মুসলিম সমাজের শ্রেষ্ঠ কবিকে আমার দেশ এইভাবে সম্মান জানাইল। এইজন্যই আধুনিক মুসলিম সমাজে বড় লেখক বা বড় কবির আগমন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৭)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আমি কী ভাবছিলুম চুবুককে খুলে বললুম। আশা করছিলুম, বলশেভিকদের সঙ্গে আমার ভাগ্যকে জড়িয়ে ফেলার জন্যে চুবুক আমার বুদ্ধিমত্তা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৯)

হৈরব ও ভৈরব ‘ধর যেমুন আতকা মইরা গ্যালাম, গনিডাকতোরের ট্যাকাটা যেমনেই হউক মিটায়া দিছ, বহুত পাইবো হ্যায়, তরগিয়া চাইরশোর কিছু

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৯)

নজরুল কিন্তু কে কাহার কথা শোনে। কবি আবৃত্তি করিয়াই চলিয়াছেন। তখন আমি মরিয়া হইয়া সবাইকে শুনাইয়া বলিলাম, “আপনারা কবির কবিতা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৬)

সপ্তম পরিচ্ছেদ শুনে বাবা হাসতে শুরু করে দিলেন। আর আমাকে কী যেন বোঝানোর চেষ্টা করতে লাগলেন। উনি কী যে আমায়