০১:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৪)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘তোর বাবা সম্বন্ধে আমি মন্দ কথা বলতে চাই নে। তবে ও যা করেছিল, কী জানি বাবা,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৩)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বুড়োর মুখটা কোনো কারণে কেমন যেন গম্ভীর হয়ে গেল। নিঃশব্দে পাইপ টানতে টানতে হাঁটতে লাগলেন উনি।

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫২)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ সুদূর অচিন দেশের যে-মোহিনী মায়া মেইন রীডের গ্রন্থাবলীর তরুণ পাঠকপাঠিকার মন ভোলাত তার চেয়ে পাগল-করা সৌন্দর্যে’র

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫১)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ একজন বুড়ো লোক একসময় জমিটার ধারে বিজ্ঞাপনের বোর্ডটার কাছে এসে দাঁড়ালেন। ওঁর হাতে ছিল একটা বাতি,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫০)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বাড়িটা ছাড়িয়ে এসে মোড় ফিরেই খোয়াপাথরের একটা স্তূপের কাছে দাঁড়িয়ে পড়লুম। খবরটা শুনে আমার বুদ্ধিসুদ্ধি লোপ

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (শেষ-পর্ব)

দিলরুবা আহমেদ আমার স্কুল কলেজ ভার্সিটির অধিকাংশ বান্ধবীরাই এখন হয় দেশের বাহিরে থাকে বা ঢাকাবাসী অথবা সংসারবাসী। সংসারের যাঁতাকল থেকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৮)

স্কুলের পথে কমিরুদ্দীনও কয়েকবার ফেল করিয়া পড়া ছাড়িয়া দিল। আজ মনে পড়িতেছে, আমার পিতা হিতৈষী স্কুলে মাস্টারি লইলেন, তিনি আমাদের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৯)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ধোঁয়ায় আর স্কুল-কালিতে কালো-হয়ে-থাকা ছোট্ট-ছোট্ট বাড়িগুলোর দিকে অবাক হয়ে আর কিছুটা কৌতূহল নিয়েও তাকাতে-তাকাতে পথ হাঁটছিলুম।

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (পর্ব-২)

দিলরুবা আহমেদ আমাদের সাথে আমাদের ক্লাসে অনেক ছেলে ছিল, আমরা ক্লাসে ছিলাম নয় কি দশটি মেয়ে , বাকি আশি জনই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৭)

স্কুলের পথে ফরিদপুর কাছারিতে একটি লোক ভালো নারকেলের বরফি বিক্রয় করিত। সেই নারকেলের বরফি খাইতে যেন কেমন? একদিন দারুণ ক্ষুধার