০৪:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫১)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ একজন বুড়ো লোক একসময় জমিটার ধারে বিজ্ঞাপনের বোর্ডটার কাছে এসে দাঁড়ালেন। ওঁর হাতে ছিল একটা বাতি,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫০)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বাড়িটা ছাড়িয়ে এসে মোড় ফিরেই খোয়াপাথরের একটা স্তূপের কাছে দাঁড়িয়ে পড়লুম। খবরটা শুনে আমার বুদ্ধিসুদ্ধি লোপ

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (শেষ-পর্ব)

দিলরুবা আহমেদ আমার স্কুল কলেজ ভার্সিটির অধিকাংশ বান্ধবীরাই এখন হয় দেশের বাহিরে থাকে বা ঢাকাবাসী অথবা সংসারবাসী। সংসারের যাঁতাকল থেকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৮)

স্কুলের পথে কমিরুদ্দীনও কয়েকবার ফেল করিয়া পড়া ছাড়িয়া দিল। আজ মনে পড়িতেছে, আমার পিতা হিতৈষী স্কুলে মাস্টারি লইলেন, তিনি আমাদের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৯)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ধোঁয়ায় আর স্কুল-কালিতে কালো-হয়ে-থাকা ছোট্ট-ছোট্ট বাড়িগুলোর দিকে অবাক হয়ে আর কিছুটা কৌতূহল নিয়েও তাকাতে-তাকাতে পথ হাঁটছিলুম।

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (পর্ব-২)

দিলরুবা আহমেদ আমাদের সাথে আমাদের ক্লাসে অনেক ছেলে ছিল, আমরা ক্লাসে ছিলাম নয় কি দশটি মেয়ে , বাকি আশি জনই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৭)

স্কুলের পথে ফরিদপুর কাছারিতে একটি লোক ভালো নারকেলের বরফি বিক্রয় করিত। সেই নারকেলের বরফি খাইতে যেন কেমন? একদিন দারুণ ক্ষুধার

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৮)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘এ্যাই, চোপ, ফ্যাচফ্যাচ বন্ধ করো!’ বেসামরিক খি’চিয়ে উঠল। আর একটু বিরত হয়ে রক্ষী-বাহিনীর লোকেদের দিকে তাকাতে

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (পর্ব-১)

দিলরুবা আহমেদ চট্রগ্রাম কলেজ থেকে বেরিয়ে পড়লাম। এরপর গেলাম ষোলশহর রেলস্টেশনে। সুদীর্ঘ ২২ বছর পর আম্মার সাথে আমার আবার আসা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৬)

স্কুলের পথে স্কুল হইতে আমার বাড়ি ছিল আড়াই মাইল দূরে। সেখান হইতে নয়টার সময় খাইয়া স্কুলে রওয়ানা হইতাম। স্কুলের ছুটি