রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১১)
একাদশ পরিচ্ছেদ ক্রমে হতাশা টু’টি টিপে ধরল আমার। কোথায় যাব আমি, কোথায় খুঁজব? এক সময় কচি ওক্ বনে-ছাওয়া একটা টিলার
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১০)
একাদশ পরিচ্ছেদ ওই রাত্রেই, সৈন্যদলের যাত্রা শুরু হবার পর প্রথম পাঁচ মিনিটের বিশ্রামের সময় আমি পালিয়ে গেলুম। সঙ্গে রাখলুম আমার
একটি স্বাধীন কবিতার জন্য
একটা কবিতা লিখবো বহুদিন বহুরাত গত; আহত নিহত যত শব্দ আছে জমা করে রাখি চুলখোলা অন্ধকারে, ধর্ষিতার বিধ্বস্ত উদ্যানে —
ভূতের নৃত্য
কখনও ভর দুপুরে সন্ধ্যা নামে- গভীর হয় অন্ধকার- তখন সবাইকে শিশু হতে হয়- ভূতেরা তখন অনেক নৃত্য দেখায়। ভূতেরা কেন
হাঙ্গেরির ‘প্রলয়ের গুরু’ ক্রাস্নাহরকাই জিতলেন ২০২৫ সালের নোবেল সাহিত্য পুরস্কার
সারসংক্ষেপ ক্রাস্নাহরকাই ‘মধ্য ইউরোপীয় ঐতিহ্যের এক মহান মহাকাব্যিক লেখক’ বিজয়ী বলেন, তিনি মূলত একটি বইই লেখার পরিকল্পনা করেছিলেন দ্বিতীয় হাঙ্গেরিয়ান
স্যাটানট্যাঙ্গো: এক অন্ধকার নৃত্য
বিশ শতকের শেষভাগে যখন ইউরোপ জুড়ে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে পড়ছিল, তখন হাঙ্গেরির এক গ্রামীণ প্রান্তে লাস্লো ক্রাসনহরকাই লিখেছিলেন এমন এক উপন্যাস, যা
একটি নতুন কবিতা শোনার জন্যে
আজকাল এক খন্ড ভাঙ্গা ইট, এক মুঠো মাটি আমার সব থেকে বেশি ভালো লাগে— যেমন একদিন ভালো লেগেছিলো, তোমার কিশোরী মুখ।
যাপনের মুহূর্তগুলো
(ভাষাসৈনিক,কবি আহমদ রফিক স্মরণে) কী নির্মম ছিল যাপনের মুহূর্তগুলো!আমি সব দেখতে/ পেতাম কিন্তু বর্ণনার কোন সুযোগ ছিল না!আমাকে/ দেখার মত





















