রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৯)
দশম পরিচ্ছেদ আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলুম সেখান থেকে মাত্র বিশ হাতের মধ্যে পাঁচজন সেপাই রাইফেল কাত করে তুলে একজন লোকের
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৮)
দশম পরিচ্ছেদ সান্ধ্যপ্রার্থনার জন্যে গির্জের ঘণ্টা বাজতে শুরু করলে কসাকটা তার তরোয়াল চালানো অভ্যেস করা বন্ধ করলে। গরম-হয়ে-ওঠা তরোয়ালের ফলাটা
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৬)
দশম পরিচ্ছেদ সূর্য তখনও ছিল আকাশের অনেক ওপরে, কিন্তু আমি আর স্থির হয়ে বসে থাকতে পারছিলুম না। আমার চারপাশে যে-প্রস্তুতিপর্ব
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৫)
দশম পরিচ্ছেদ অন্ধকার ঘরটায় হঠাৎ-হঠাৎ এক-এক ঝলক আলো চমকিয়ে দিয়ে বন্দীর দৃষ্টি আকর্ষণ করব, এই ছিল আমার আশা। আর, দেখা
চরণ দাস চোর
চরণ দাস চোর এখন মস্ত বড় মানুষ দেশ নয় শুধু, বিদেশেও যায় বুক ফুলিয়ে- তার সঙ্গে ঢুলি হয়ে ঢোল বাজিয়ে
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৪)
দশম পরিচ্ছেদ ঘর থেকে বাইরে এলুম। মুখ থেকে চোখের জলের দাগ ধুয়ে ফেলতে একহাতা ঠান্ডা জল ঢাললুম মাথায়। পরিচারক আমাকে
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৩)
দশম পরিচ্ছেদ ‘আর এর গতি কী করব?’ ‘এটার? গুলি করে দিতে পারেন। না, থাক। ভাবছি, আমি ফিরে না আসা পর্যন্ত
ড্যান ব্রাউনের নতুন বই নিয়ে বিশ্লেষণ
নতুন বইয়ের সূচনা ড্যান ব্রাউনের সর্বশেষ উপন্যাস ‘দ্য সিক্রেট অব সিক্রেটস’-এর প্রথম পাতাতেই ঘোষণা করা হয়েছে—“সব শিল্পকর্ম, প্রতীক, নথি বাস্তব”,
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০২)
দশম পরিচ্ছেদ দুম করে আরেকটা আওয়াজ হল। তারপর একটা টুল সরানোর আওয়াজ। ফের শুরু হল গম্ভীর গলার সেই টেনে-টেনে কথা:




















