
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৫)
উক্ত ৪ লক্ষ টাকার মধ্যে হেষ্টিংস নিজে ৩ লক্ষ টাকা পাইয়াছিলেন বলিয়া প্রকাশ করেন; অবশিষ্ট এক লক্ষ গঙ্গাগোবিন্দ তাঁহাকে প্রবঞ্চনা

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৮)
এখানে কেউ প্রবেশ করতে চাইলে দ্বারপাল তাকে প্রথমে কতক-গুলি কঠিন কঠিন প্রশ্ন করে। অনেকেই তার উত্তর দিতে না পেরে সরে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৩)
নরবলি প্রথা মায়া, আজতেক জনসমাজে ধর্মীয় বিশ্বাস এবং লোকাচার লোকরীতির গুরুত্ব খুব বেশি। অন্যভাবে বলা যায়, পুরোহিত থেকে শুরু করে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৩)
অর্থাৎ,আধুনিক গণিতের ভাষায় বলতে গেলে চতুর্বেদাচার্য এ সম্পর্কে উদাহরণে বলেছেন: সত্রিভাগং তথা সার্ধং রূপং ষড়ভাগ সংযুক্তম্। একীকৃতং ভবেক্তিং স্বং রূপত্রসমন্বিতম্

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৪)
রাধানাথের পক্ষীয়েরা যখন অবগত হইল যে, গঙ্গাগোবিন্দের নিকট গবর্ণর জেনারেল, পরামর্শ জিজ্ঞাসা করিয়াছেন এবং তাঁহার ও তাঁহার পুত্র প্রাণকৃষ্ণের হস্তে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৭)
এরা নির্দোষ পূতচরিত্র। ভারতের সব প্রদেশের লোকই এদের ভক্তি করে। সমস্ত ভারতের এরা আদর্শ। এ সঙ্ঘারামের নিয়মগুলি খুব কঠোর আর

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭২)
ক্যালেণ্ডার বা বর্ষপঞ্জী মায়া এবং আজতেকদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিল এবং কিছুটা অমিলের একটি ক্ষেত্র হল ক্যালেণ্ডার বা বর্ষপঞ্জী। আজতেকদের বর্ষপঞ্জী

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯২)
ভগ্নাংশের প্রাথমিক নিয়মাদি ভগ্নাংশ সম্পর্কে প্রথম আর্যভটের পরবর্তী সকলেই কিছু না কিছু আলোচনা করেছেন। এদের মধ্যে আবার অনেকেই ভগ্নাংশের প্রাথমিক

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৩)
ইহাদের মধ্যে বিবাদ উপস্থিত হওয়ায়, অবশেষে সকাউন্সিল গবর্ণর জেনারেলের উপর বিবাদ মীমাংসার ভার পতিত হয়। বলা বাহুল্য, গবর্ণর জেনারেল গঙ্গাগোবিন্দকে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৬)
নালন্দা আমাদের কিছু সৌভাগ্যবশতঃ চৈনিক পরিব্রাজকরা মুসলমান আক্রমণের প্রায় অব্যবহিত পূর্বে ভারতে এসে ভারতীয় সভ্যতার কিছু কিছু বিবরণ দিয়ে গিয়েছেন।